Mahfuzur Rahman Manik
পানি, গণবিস্ফোরন ও সরকার ( দৈিনক ডেসটিনি ৭ এপ্রিল ২০১০)
এপ্রিল 4, 2010

পানি, গণবিস্ফোরন ও সরকার
মাহফুজুর রহমান মানিক

সম্প্রতি (৩১ মার্চ) ঢাকার সংসদ সদস্যরা পানি সংকট নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। পানি সংকটের তীব্রতায় রাজধানি বাসির ােভ গণবিস্ফোরনে রূপ নিতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন খোদ সরকারদলীয় এ সংসদ সদস্যরা। ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ তথা ওয়াসার আওতাধীন এলাকার জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে এমন সময়ে এ বৈঠক যখন বিভিন্ন এলাকায় পানির দাবিতে বিােভ করছেন গ্রাহকরা। রাজধানির সর্বত্র পানির তীব্র সংকটে অতিষ্ঠ নগরবাসি। এমনকি পানির এ সংকট উপস্থিত সংসদ সদস্যদের ও ছাড়েনি। তেজগাঁও-রমনা থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য যিনি বিগত ৫০ বছরে তার বাড়িতে পানির অভাব দেখেননি, কিন্তু এবার তিনদিন ধরে তার বাড়িতে পানি নেই।

এমনিতেই বিদ্যুত নেই, গ্যাস সমস্যা তারওপর পানির এ সংকট। সবমিলিয়ে রাজধানি বাসি কতটা ফুঁেস উঠছে, যার পরিনতি হতে পারে গনবিস্ফোরন, এসব ভেবেই এ বৈঠকটি। গন প্রতিনিধিরা তাদের এলাকার সংকট দ্রুত মেটাতে সরকারকে পরামর্শ দিয়েছেন। বৈঠকটির গুরুত্ব উপলব্ধি করতে কষ্ট না হলেও সরকার কতো দ্রুত এর সমাধান করতে পারবে। কারন রাজধানির এ পানি সমস্যার বাস্তব কারনতো রয়েছেই সাতে রয়েছে মনুষ্য বা আমাদের তৈরি কারন।
চাইলেই রাতারাতি এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। তবুও প্রয়োজনীয় পদপে নিতে সরকার নিশ্চয়ই গড়িমসি করবেনা।

রাজধানি ঢাকা। বিশ্বের অন্যতম মেগাসিটি। জনসংখ্যা যে যাই বলুক ১ কোটি ২০ লাখের নিচে নয়। এ প্রায সোয়া কোটি জনসংখ্যার প্রতিদিন পানির চাহিদা ২৩৫ কোটি লিটার। নগরবাসির পানির দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা ওয়াসা।ওয়াসার তথ্যমতে, ঢাকায় প্রতি বছর মানুষ বাড়ে পাঁচ লাখ। এ বর্ধিত মানুষের জন্য পানি প্রয়োজন ১০ কোটি লিটার। গতবছর রাজধানিতে পানির চাহিদা ছিলো ২২৫ কোটি লিটার। এবার সেটা বেড়ে হয় ২৩৫ কোটি লির্টা । চাহিদা ২৩৫ কোটি লিটার হলেও এ পরিমান পানি সরবরাহ করতে ব্যর্থ ঢাকা ওয়াসা। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ওয়াসা ১৯৪ কোটি লিটার পারি সরবরাহ করতে পারে। এতে ওয়াসার হিসেব ধরলেও ঘাটতি ৪১ কোটি লিটার। আপাত দৃষ্টিতে ঘাটতি ৪১ কোটি লিটার হলেও বর্তমানে নানাকারনে ঘাটতির পরিমান বলা চলে সরবরাহের অর্ধেক। বিদ্যমান বিদ্যুত সমস্যাই এ ঘাটতিকে ত্বরান্বিত করেছে।

এখন না হয় বিদ্যুতকে দায়ী করা যায় অর্থাত বিদ্যুতের তীব্র লোডশেডিং এর কারন পানি উত্তোলন ও সরবরাহ কম। কিন্তু উত্তোলিত পানি অপচয় হওয়ার বিষয়টি কিভাবে মেনে নেয়া যায়। ৩ এপ্রিল প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন অনুসারে , ঢাকা ওয়াসার ৩০ শতাংম পানিই অপচয় হয়। এমনিতেই চাহিদার তুলনায় উত্তোলন কম এরপরও ৩০ শতাংশ অর্থাৎ ৫৮ কোটি লিটার পানি অপচয় হয়। এতে নাগরিকরা কতোটা পানি পাচ্ছে এবং তাদের ভোগান্তি কতটা চরমে তা সহজেই অনুমেয়।
প্রত্যেকদিনই কোননা কোন এলাকার বাসিন্দা পানির দাবিতে রাস্তায় নামছে। অন্যদিকে ওয়াসার গাড়ির পানি বা বাইরের ট্যাবের পানির জন্য দীর্ঘ লাইণ আর কাড়াকাড়ি চুলাচুলির ঘটনাও নেহায়েত কম ঘটছেনা। এভাবে গণবিােভ থেকে গনবিস্ফোরনের আশংকা একেবারে উড়িয়ে দেয়া যায়না।

নগরবাসি নিয়মিত খাবারের, গোসলের পানি পাচ্ছেনা। অনেক এলাকায় ৩/৪
দিন একসপ্তাহ এমনকি ১৫ ধরেও পানি নেই। পানির পথপানে চেয়ে থাকতে থাকতে নগরবাসি অভ্যস্ত। এরপরও প্রতিতি পানি পেলেও সে পানি খাবারতো দুরে থাক ব্যবহারেরই অযোগ্য। পুতি দুর্গন্ধময় আর ঘোলা রংয়ের পানি ফুটিয়ে ব্যবহার করাও দায়। এর কারন নদী হতে উত্তোলিত এবং গভীর ণলক’প হতে উত্তোলিত পানির লাইনের আন্ত:সংযোগ।

ঢাকা ওয়াসা দূভাবে পানি উত্তোলন করে, নলক’প হতে এবং নদী হতে। এর মধ্যে নদীর পানি মাত্র ১৩ ভাগ আর বাকী ৮৭ ভাগ পানিই নলক’পের পানি। নলক’প হতে উত্তোলিত পানি দূষিত বা দূর্গন্ধ হওয়ার কথা না। এরপরও এ অবস্থা কারন নদী আর নলক’পের পানি সরবরাহের অভিন্ন লাইন। ঢাকার নদী দূষনের চিত্র কতটা ভয়াবহ তা কারো অজানা নয়। ওয়াসার নদী হতে উত্তোলিত ১৩ ভাগ পানির ১০ ভাগ শীতল্যার আর বাকী ৩ ভাগ পানি মাত্র বুড়িগঙ্গার। এ দু নদীর তেরো ভাগ পানিই ওয়াসার পুরো পানিকে দূষিত কওে ফেলৈ।

শোধনাগার দিয়ে নদীর পানি দূষনমুক্ত করলেও পানির অত্যধিক দূষনের কারনে তা শোধনেরও অযোগ্য। অবশ্য ওয়াসার পানির দূর্গন্ধ বা দূষিতের জন্য একমাত্র নদীর পানিই দায়ি নয। এর সাথে পানি সরবরাহকৃত পাইপলাইনও সমভঅবে দায়ি। নগীরর বেশিরভাগ পাইপলাইনই অনেক পুরনো। অনেক পাইপে জংধরে ফুটো হয়ে গেছে। ফুটো দিযে যেকোন ময়লা পাইপে ঢুকে পড়ে। ফলে দূষিত হয় পানি।

নদীর পানি দুষিত হলেও গভীর নলক’পের মাধ্যমে পানি উত্তোলনের ফলে আরেক সমস্যা দেখা দিয়েছে। পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। প্রত্যেকদিন প্রায় দেড়শ কোটি লিটার পানি উত্তোলনের ফলে প্রতি বছর তিন মিটার করে পানি নিচে নেমে যাচ্ছে। আগে ৪০০/৫০০ ফুট নিচেই পানি পাওয়া যেত এখন ১০০০/১২০০ ফুট নিচ থেকে পানি উঠাতে হয়। বিশেষজ্ঞদের ধারনা পানির স্তর এভাবে দিনদিন নিচে নেমে গেলে ঢাকার জন্য কঠিন বিপদ আসাটা অস্বাভাবিক নয়। এমি নতেই ভুমিকম্পের ঝুকিতে ঢাকার অবস্থান প্রথম দিকে।

ভূগর্ভস্থ পানি ঊত্তোলনে বর্তমানে ঢাকা ও নারায়নগঞ্জে ওয়াসার সাড়ে পাঁচশটি গভীর নলক’প রয়েছে। কোথাও পানির সমস্যা দেখাদিলেই স্থাপন করা হয় নতুন নতুন নলক’প। অনেক সময় আগের নলকূপ কাজ করলেও তার পাশে নতুন করে বসান হয় নলক’প। এখন এ নলক’প দিয়েও পানি উঠছেনা॥ কারন পানির স্তর এতোটাই নিচে নেমে গেছে যে নলকুপগুলো আর কুলাতে পারছেনা। অন্যদিকে বিদ্যুতের সমস্য। বিদ্যুতের বিকল্প হিসেবে জেনারেটর থাকলেও বিদ্যুত দিয়ে যে পরিমান পানি উত্তোলন সম্ভব জেনারেটর দিয়ে সে পরিমান পানি উত্তোলন করা যায়না। বর্তমানে মোবাইল ও স্থায়ী মোট ২৯৪ টি জেনারেটর রয়েছে। এরবাইরে আরো একশটি পাম্পে বিদ্যুতের দ্বৈত সংযোগ দৈয়া হযেছে। এরপরও উত্তোলন বাড়ানো সম্ভব হচ্ছেনা। দীর্ঘ সময় বিদ্যুত না থাকলে র্দীর্ঘ সময় জেনারেটর চালানো সম্ভব হয়না। আবার তেল সংকটের কারনেও অনেক সময় উত্তোলন ব›ধ থাকে। এসব মিলে বর্তমানে পানি উত্তোলনের পরিমান দিন দিন কমছে। অন্যদিকে গরমের মৌসুম হওয়ায় চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। চাহিদা ও যোগানের বিপরীত অবস্থায় গ্রাহকের দুর্ভোগ চরম্ ে।

ঢাকা ওয়াসার দৃষ্টি এখন আকাশে। বৃষ্টির জন্য আকাশপানে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কোন বিকল্প তাদের হাতে নেই। বৃষ্টি হলে পানি সংকট কিছূটা হলেও কাটবে। এতে একদিকে নদীর দূষন কমবে অন্যদিকে জনজীবনে স্বস্তি আসবে। আর যা হোক অন্তত গনবিস্ফোরন ঘটবেনা।
রাজধানিবাসি যাদের ওয়াসার বিকল্প পানি কেনার সামর্থ্য নৈই, ওয়াসার দুর্গন্ধ আর ঘোলা পানিই তাদের নিয়তি। তাদের কথা না হয় বাদই দিলাম,এর বাইরের যে মধ্যবর্তী শ্রেনী রয়েছ্ ে॥ যাদের টাকা দিয়ে পানি কেনার সামর্থ্য আছে। এশ্রেনী ওয়াসার পানি না খেয়ে বাইরে থেকে কিনে বিশুদ্ধ পানি খাচ্ছে। তারা কী টাকা দিয়ে আসলেই বিশূদ্ধ পানি পাচ্ছে? ঠিক এ প্রশ্নটির সাথেই রাষ্ট্রের কথাটি চলে আসে।

রাষ্ট্রের প্রশ্নে যাওয়ার আগে, এ মধ্যবর্তী শ্রেনী যে পানি খেয়ে বাঁচে সে পানির কথায় আসাযাক। এরা ওয়াসার বাইরে দোকানের বোতলজাত মিনারেল ওয়াটার
আর জারের বিশুদ্ধ পানি খান। এসব বোতলজাত আর জারের পানি কতটা নিরাপদ। এগুলো মিনারেল বা বিশুদ্ধ বলে বিক্রি করলেও এসব পানি নিয়ে অনেকদিন ধরেই গনমাধ্যমগুলো সংবাদ দিচ্ছে, এগুলো মিনারেল বা বিশুদ্ধতো নয়ই বরং এ পানির গুনাগুন! ওয়াসার পানি থেকে কোন অংশে কম নয়। মান নিয়ন্ত্রন কারি সংস্থা বিএসটিআই অনুমোদিত পানির কারখানার সংখ্যা ৩২৫ টি হলেও বাস্তবে এ কারখানার সংখ্যা পাঁচশতাধিক। ইতিমধ্যেই রাজধানিতে অনেকগুলো ভূয়া প্রতিষ্ঠান শনাক্ত করা হয়েছে।
এর আগে রাষ্ট্রের প্রশ্নটি এসেছিলো। রাষ্ট্রের সাথে আমাদে নাগরিকের সম্পর্ক অধিকারের। রাষ্ট্রযন্ত্রটরি দায়ত্বইি হলো নাগরকিকে তার অধকিার র্পূনরূপে প্রদান করা। রাষ্ট্র যদি তার এ অধকিার পালনে র্ব্যথ হয়, রাষ্ট্ররে উপর হতে নাগরকিরে আস্থা চলে যায়। র্অথা রাষ্ট্র তার মূল দায়ত্বি পালনে র্ব্যথ।রাষ্ট্র যখ ন নজিে তার দায়ত্বি পালনে র্ব্যথ তখন সে কাজটি অন্যরে দ্বারা সম্পাদতি হয়। রাষ্ট্র যখন তার মূল দায়ত্বিে র্ব্যথ এবার তার দায়ত্বি হলো রগেুলটে করা। যে রাষ্ট্ররে কাজটি করছে সে ঠকিভাবে পালন করছে কীনা তা দখো। পানরি বষিয়ে যদি বল,ি রাষ্ট্ররে দায়ত্বি ছলিো রাজধানি বাসরি পানরির্পূন নরিাপত্তাদয়ো। সটো রাষ্ট্র ওয়াসার মাধ্যমে পালন করছ।ে ওয়াসা যদি সবাইকে চাহদিা মাফকি নরিাপদ পানি দতিে পারতো অন্তত পানি প্রশ্নে রাষ্ট্র সফল হতো। এখানে ওয়াসা র্ব্যথ,রাষ্ট্র র্ব্যথ। এবার মধ্যক শ্রনেীর দৃষ্টি মনিারলে আর জাররে পানরি দকি।ে রাষ্ট্র যদি এ তার রগেুলটেরি পাওয়াররে মাধ্যমে মনিারলে বা জাররে টাকায় কনো পানরি নশ্চিয়তা বধিান করতে না পারে এখানে রাষ্ট্র পুরো র্ব্যথ। আজ আমাদরে ক্ষত্রেে সটোই হয়ছে।ে

নতৈকিতার বচিারে আমাদরে রাষ্ট্র র্ব্যথই বট।ে তবে বাস্তবতা বলে কথা। রাজধানরি পানরি সংকটরে ক্ষত্রেে যে সমস্যাগুলোর কথা বলা হয়ছেে সগেুলো থকেে উত্তরনই এখন রাষ্ট্ররে প্রধান কাজ হওয়া উচতি।আমাদরে এখন স্বল্পময়োদি এবং র্দীঘময়োদি দু ধরনরে পরকিল্পনা নয়িে এগুতে হব।ে পানি চুরি এবং অপচয় রোধ হবে প্রথম দায়ত্বি।সরকার পানি সমস্যার জন্য সনোবাহনিীকে মাঠে নামানোর কথা বলছে।ে এ সনোবাহনিীর প্রয়োজন আসলে কনে, পানি ব্যবস্থাপনার জন্য নাকি গনবস্ফিোরন রোধলে জন্য?
ব্যস্থাপনাতো ওয়াসা একটু সচতেন হলইে সম্ভব। ওয়াসা ইতমিধ্যে সংকট নরিসনে যে পদক্ষপেরে কথা বলছেে সগেুলো নহোয়তে মন্দ নয়। তাৎক্ষনকিভাবে সে পদক্ষপেই বাস্তবায়ন করা হোক।র্দীঘ ময়োদি পরকিল্পনায় গভীর নলকূপরে মাধ্যমে পানি উত্তোলন বন্ধ করা জরুর।ি ওয়াসাকে ভূর্গভস্থ পানতিে ভরসা না করে ভূউপরভিাগরে পানকিে ভরসা বাড়াতে হব।ে এক্ষত্রেে পানি সরবরাহ ও অবকাঠামোকে বকিন্দ্রেীকরন করে মিরপুর , উত্তরা মডলে টাউন এবং মো:পুর এ আলাদা পানি শোধানাগার করা যতেে পার।ে
এলাকাভত্তিকি এ পানি শোধানাগার করা গলেে সমাধান দ্রুত সম্ভব। এজন্য রাজধানরি বুড়গিগ্ঙ্গা ও শীতলক্ষ্যার দূষতি পানরি বাইরে পদ্মা ও মঘেনা নদী থকেে পানি আনতে হব।েসরকাররে সে দকিে দৃষ্টি আছে বলে জানা গছে,ে এ দু নদীর দুটি প্রকল্পরে ব্যাপারে দাতা সংস্থার সাথে আলোচনা চলছ।ে ২০১১ সাল নাগাদ সায়দোবাদরে দ্বতিীয় প্রকল্পটি শুরু হবে বলে কাজ শুরু হয়ছে।ে
ঢাকার চারপাশরে বুড়গিঙ্গা, তুরাগ, শীকলক্ষ্যা, বালি এসব নদীগুলোকে দূষনরে হাত থকেে বাঁচালইে আমাদরে পানরি সংকট দূর হয়ে যায়। বাস্তবতা হলো এসব নদীর পানি এতটাই দূষতি যে শোধনরে অযোগ্য। র্বতমানে এসব পানি খয়েে ঢাকার নম্মিবৃত্তরে মানুষগুলোর ভড়ি আইসডিডিআিরবি ত।ে
পানরি এ সমস্যা শুধু রাজধানীতইে নয়। গোটা দশেতো বটইে,গোটা বশিাবব্যাপী এ সমস্যা। বশ্বিরে তনি ভাগরে দুইভাগ মানুষ মাত্র সুপয়ে পানি পায়। বশিষেজ্ঞদরে ধারনা ২০২৫ সাল নাগাদ বশ্বিরে তনিভাগরে একভাগ মানুষ সুপয়ে পানি পাব,েদুই ভাগই বনচতিো হবে সুপয়ে পানি হত।

আজকরে বশ্বিে একজন কনেয়িান দনিে ৩ গ্যালন পানি খরচ কর,ে যুক্তরাজ্যরে একজন খরচ করে ৩০ গ্যালন আর একজন আমরেকিান দনিে পানি খরচ করে ১৫০ গ্যালন মাত্র!। তবে আমরেকিার জন্যও সুখরে সংবাদ নইে, কারন অচরিইে সখোনে ৩৫ ভাগ মানুষ পানরি সংকটে ভুগব।ে
বশিষেজ্ঞদরে ধারনা প্রথম ও দ্বতিীয় বশ্বিযুদ্ধরে পর তৃতীয় বশ্বিযুদ্ধটি হবে পানি নয়ি।ে সে যুদ্ধে আমাদরে অবস্থান কী হব,ে যখোনে জনগনরে বস্ফিোরন ঘটতে যাচ্ছে আর আমাদরে রাষ্ট্র তার জন্য মোতায়নে করছে সনোবাহনিী।

ট্যাগঃ

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।